786
মার্চ 9, 2018
vwhgiccj
installment loans online installment loans installment loans installment loans guaranteed
782
সেপ্টেম্বর 20, 2017
Here Geci Jibner Kache.
Here Geci Cawa Pawer Maje.
Buk Vora Betha PeyeO
Ajo Parcina Nejk Bodlate.
Sukh Gulo Hariye
Khuje Payeci Kos2?
_______ яυвєĻ
785
অক্টোবর 3, 2017
রস গল্প
ওরে বাবা!
ওরে বাবা!
পার্কে বসে বাদাম চিবাচ্ছি। নিজেকে একটি বিশেষ গোত্রের প্রাণী মনে হলেও কিছু করার নেই। প্রেমে পড়লে প্রেমিকার সঙ্গে পার্কে বসে বাদাম চিবানো মোটামুটি ঐতিহ্যের পর্যায়ে পড়ে। প্রেমিকা...রস গল্প
ওরে বাবা!
ওরে বাবা!
পার্কে বসে বাদাম চিবাচ্ছি। নিজেকে একটি বিশেষ গোত্রের প্রাণী মনে হলেও কিছু করার নেই। প্রেমে পড়লে প্রেমিকার সঙ্গে পার্কে বসে বাদাম চিবানো মোটামুটি ঐতিহ্যের পর্যায়ে পড়ে। প্রেমিকা রিয়া অত্যন্ত ঐতিহ্য-সচেতন। আজকে অবশ্য তার মুড খারাপ; ঠিক এই বাদামগুলোর মতো।
রিয়া হতাশ কণ্ঠে বলল, বাবা বিয়ের কথা ভাবছেন।
আমি মুখ বিকৃত করে বললাম, (রিয়ার কথা শুনে না, পচা বাদামের কারণে
তোমার মায়ের কী মত?
মাও রাজি।
আমার বুকের গভীর থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল। পৃথিবীতে হচ্ছেটা কী? সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেওয়া একটা লোক আবার বিয়ে করার কথা ভাবছে। তার প্রথম স্ত্রীও এতে রাজি! একমাত্র কন্যা হতাশ হতেই পারে। আমি ওকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললাম, তোমার বাবাকে বোঝাও। এ বয়সে বিয়ে করাটা কি ঠিক হবে? লোকে কী বলবে?
মানে?
এই সমাজে বয়স্ক লোকেরা দ্বিতীয় বিয়ে করলে তা কেউ ভালোভাবে নেয় না, তাই বলছিলাম।
তুমি, তুমি এমন অসভ্য টাইপের একটা কথা কী করে বললে? বাবা আবার বিয়ে করবে কেন?
তুমিই তো বললে, উনি বিয়ের কথা ভাবছেন।
গাধা, বাবা আমার বিয়ের কথা ভাবছেন।
ও। মেয়ের বিয়ের কথা তো বাবাই ভাববেন। পাশের বাসার আঙ্কেল ভাবলে না হয় অবাক হতাম।
দেখ, আমার সঙ্গে রাজনীতি করবা না। বিয়ের কথা বাবার সামনে গিয়ে বলতে পারবে?
তোমাদের বাড়িতে দোনলা বন্দুক আছে?
না।
তাহলে পারব। এটা কোনো ব্যাপারই না। সমস্যা হলো, তোমার বাবাকে না হয় বললাম, কিন্তু আমার বাবাকে কী করে বলব? বাবার যে রাগ, নিশ্চিত হার্ট অ্যাটাক হয়ে যাবে।
তুমি বলেছিলে ওনার হার্টে কোনো সমস্যা নেই।
তাতে কী? আমার তো আছে।
ওফ। তোমার মতো গাধাকে কেন যে আমার ভালো লাগল তা ভাবলেই অবাক লাগে।
বলো কী! আমারও অবাক লাগে! কী মিল!
মিল বুঝি না। তুমি আজই তোমার বাবার সঙ্গে কথা বলবে।
অসম্ভব। বাবার একটা লাইসেন্স করা বন্দুক আছে। প্রতিবছর জঙ্গলে গিয়ে পশুপাখি শিকার করেন। এ বছর এখনো শিকারে যাননি। বিয়ের কথা বললে নিশ্চিত আমাকে গুলি করবেন। আমি পারব না। তারচেয়ে চলো খাজাবাবা বা অন্য কোনো বাবার লাইনে চলে যাই। তাঁদের আশীর্বাদে আমি বাবার সামনে দাঁড়ানোর সাহস অর্জন করতে পারব।
কী যে তুমি বলো। ওসব লাগবে না, চলো। আমি তোমার সঙ্গে যাচ্ছি। আজই বলবে।
রিয়াকে কিছুতেই দাবিয়ে রাখতে পারলাম না। আমি না গেলে নাকি সে একাই যাবে। তা কি হয়? একটা দায়িত্ব আছে না। রাজি হতেই হলো। বাবাকে যা বলব, তা একটা কাগজে লিখে নিলাম। রিয়া অবশ্য মানা করছিল, তবে আমি পাত্তা দিলাম না। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যও কাগজে লেখা থাকে। এতে দোষের কিছু নেই। বহুদিন পর আবার মুখস্থবিদ্যার চেতনা জেগে উঠল। প্রেম করলে যে কত কিছু করতে হয়! এর চেয়ে সব ছেড়েছুড়ে মুসা ইব্রাহীমের মতো এভারেস্টে চলে যেতাম, কোনো ভেজালই হতো না। আমি নিশ্চিত, বাবাকে বিয়ের কথা বলার চেয়ে এভারেস্টে ওঠা অনেক সহজ। দড়ি বেয়ে সোজা উঠে যাব। কোনো ঝামেলা নেই। ধুর, মনটাই খারাপ হয়ে গেল। আজই বোধহয় আমার জীবনের শেষ দিন। রিয়াকে নিয়ে বাড়ির উঠোনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই বাবা ক্রসফায়ার করবেন। আমি শেষ। পার্কে বসে আর বাদাম খাওয়া হবে না। নিজেই বাদাম হয়ে যাব। পত্রিকায় খবর বেরোবে, প্রেমের করুণ পরিণতি, পিতার গুলিতে পুত্র খুন!
বাসার যত কাছে আসছি, টেনশন তত বাড়ছে। মনে হচ্ছে, এখনই দৌড়ে পালাই। কিন্তু রিয়া আবার শক্ত করে আমার হাত ধরে রেখেছে। কী বিপদ!
বাড়ির ঠিক সামনে এসে মনে হলো, রিয়াও ভয় পাচ্ছে। নিজেকে সাহসী প্রমাণের এই সুযোগ। আমি বললাম, ভয়ের কিছু নেই, আমি আছি না? দরজা খুলে বাড়িতে ঢুকে পড়লাম। উঠোনের চেয়ার খালি। তার মানে বাবা ঘরে। ভেতরের দিকে এগোতেই ঘর থেকে বাবা বেরিয়ে এলেন। হাতে বন্দুক। আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাবা বজ্রকণ্ঠে বললেন, আয়, তোর জন্যই অপেক্ষা করছিলাম…
এখানে দাঁড়িয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার কোনো মানেই হয় না। কাগজপত্র ফেলে ঘুরে দৌড় দিলাম। বাড়ি থেকে অনেক দূরে এসে হঠাৎ খেয়াল হলো, রিয়া আমার সঙ্গে নেই। কী আশ্চর্য, ও বলেছিল চিরদিন আমার সঙ্গেই থাকবে। এতক্ষণে নিশ্চয়ই সব শেষ। আহা! বড় ভালো মেয়ে ছিল। শুধু খরচ একটু বেশি করত, এই যা। রিয়ার কথা ভাবতে ভাবতে বাড়ির কাছাকাছি চলে এলাম। দরজার ফাঁক দিয়ে উঁকি মেরে দেখি, উঠোনের চেয়ারে বসে বাবা আর রিয়া চা খাচ্ছে! আমার মাথা চক্কর দিয়ে উঠল। রিয়া তো দেখছি ডেঞ্জারাস মেয়ে! বাবাকেও কায়দা করে ফেলেছে। আমি ভয়ে ভয়ে ভেতরে ঢুকলাম। বন্দুকটা বাবার পাশেই আছে। ঘুরে আবার দৌড় দেব কি না তা ভাবছি, বাবা বললেন, এভাবে দৌড় দিলি কেন?
আমার মুখ দিয়ে কথা বেরোল না। বহুকষ্টে বললাম, ‘বন্দুক’।
অনেক দিন বন্দুকটা পরিষ্কার করা হয় না, তাই বের করেছিলাম। তুই দৌড় দিলি কেন?
না মানে…দৌড় ভালো ব্যায়াম!
চোপ! পাঁচ লাইনের একটা লেখায় চারটা বানান ভুল! এই লেখাপড়া শিখেছিস?
আমি মাথা নিচু করে রইলাম। বাবা রিয়ার দিকে তাকিয়ে বললেন, বানানগুলোর সঙ্গে এই গাধাটাকেও একটু ঠিকঠাক করে দিয়ো। পারবে না?
রিয়া লাজুক মুখে মাথা নাড়ল। মানে সে পারবে। আমারও তাই ধারণা। যে মেয়ে বাবার সঙ্গে বসে হাসিমুখে চা খেতে পারে, তার কাছে আমাকে ঠিক করা কোনো ব্যাপারই না। আর আমিও এমন গাধা, শুধু শুধু বাবাকে ভয় পাই। বাবা মানুষটাকে আসলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
783
সেপ্টেম্বর 21, 2017
গল্প : মধ্যবিত্তের প্রেম
লেখা : Nahidul Islam Zisan (কাল্পনিক
সাহিত্যিক
- ভাইয়া ?
: জ্বি, আমাকে বলছেন?
- হ্যা। : জ্বি, বলুন ।
- আমার নাম ইতি, ১ম বর্ষ।
: আমি আপনার নাম জিজ্ঞাসা করি
নাই। কিছু
বলার থাকলে বলু...গল্প : মধ্যবিত্তের প্রেম
লেখা : Nahidul Islam Zisan (কাল্পনিক
সাহিত্যিক
- ভাইয়া ?
: জ্বি, আমাকে বলছেন?
- হ্যা। : জ্বি, বলুন ।
- আমার নাম ইতি, ১ম বর্ষ।
: আমি আপনার নাম জিজ্ঞাসা করি
নাই। কিছু
বলার থাকলে বলুন।
- ভাইয়া,আপনি কি ব্যস্ত ? : মোটামুটি ।
- ভাইয়া আপনার কাছে গত বছরের
প্রশ্ন আছে?
: সামনের ফটোকপি'র দোকানে
পাবেন। ধন্যবাদ।
- ভাইয়া,ভাইয়া.... : আবার কি ?
- যদি কিছু মনে না করেন আপনার
নোট গুলা
দিবেন?
: আচ্ছা।
- ভাইয়া আপনাকে নীল টিশার্টে খুব
মানিয়েছে।
: ধন্যবাদ।
২ দিন পর।
: হ্যালো..
-ভাইয়া,আসসালামু আলাইকুম। : ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
- ভাইয়া কেমন আছেন?
: আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো। কে?
- ভাইয়া আমি ইতি।
: কোন ইতি?
- ১ম বর্ষ, আপনার কাছ থেকে যে নোট নিলাম।
: এত রাতে কি ব্যাপার, আর আপনি
আমার
নাম্বার পেলেন কোথায়....?
- আপনার নাম্বার সংগ্রহ করা খুব
বেশি কষ্টের না।ভাইয়া আমি আপনার চেয়ে ছোট,
আপনি
আমাকে তুমি করে ডাকলে খুব খুশি
হতাম।
: আচ্ছা দেখা যাবে।
- না, এখন একবার ডাকেন। : তোমার কল করার কারন টা কি?
- কালকে কি আপনি ক্যাম্পাসে
আসবেন?
: তার জন্য আপনি আমাকে কল
করেছেন !
- আবার আপনি ! ভাইয়া আমি Blood Circulation
of Heart কিছুতেই বুঝতেছি না।
: কেন তুমি ক্লাস করো নাই, আর
নোটে তো খুব
সুন্দর করে দেওয়া আছে।
- না ভাইয়া আমি এই ক্লাসটা মিস করেছি।
নোটে দেওয়া আছে কিন্তুু কিছুতেই
মাথায়
ঢুকছে না।
: আমি কি করতে পারি?
- কালকে যদি একটু বুঝিয়ে দিতেন। : আচ্ছা।
পরদিন সকালে →
- ভাইয়া। কেমন আছেন।
: জ্বি, ভাল । তুমি?
- অনেক অনেক ভাল আছি। ভাইয়া
আমরা লাইব্রেরিতে বসি?
: হ্যা। চলো।
[ ইতি কে Blood Circulation of
Heart বুঝচ্ছি ]
: ইতি
- জ্বি ভাইয়া। [ মনে হলো কল্পনার জগত থেকে
ফিরিয়ে নিয়ে
আসলাম ]
: বইয়ের দিকে লক্ষ
- আচ্ছা ভাইয়া আপনি কি চোখের
ভাষা বুঝেন। : এটা আবার কেমন প্রশ্ন। চোখের
আবার ভাষা
আছে নাকি?
- আপনি হাসলে খুব সুন্দর লাগে।
: ধন্যবাদ
- ভাইয়া আমার চোখ কি বলছে? : দুঃখিত। আমি চোখের ভাষা বুঝি
না।
- আমি বলবো।
: হ্যা বলতো শুনি। [ আমি খুব আগ্রহ
দেখালাম ]
- ভাইয়া আমি একজন কে খুব পছন্দ করি। তাকে
নিয়ে স্বপ্ন দেখলে আমার কি
অন্যায় হবে?
: মোটেও না। প্রতিটা মানুষের
স্বপ্ন দেখার
অধিকার আছে। আর তুমি যে কল্পনায় বিবর
ছিলে এইটা বুঝতে পারছি।
- কিভাবে?
: পড়ার সময় আনমনা ছিলে । তা
ছেলেটা কে?
- আমাদের ক্যাম্পাসের : ইয়ারমেট নাকি?
- না।
: তাহলে ?
- এক সিনিয়র ভাই
: তাকে বলছো, তোমার স্বপ্নের
কথা? - না ভয় হয়।
: কেন।
- যদি আমার স্বপ্ন ভেঙে দেয়!
: কেন ভেঙে দিবে। তোমাকে নিয়ে
কতজন স্বপ্ন
দেখে তুমি জানো। - হুম জানি, কিন্তু আমি যাকে নিয়ে
স্বপ্ন দেখি
সে আমাকে নিয়ে ভাবে না।
: কি করে বুাঝলে।
- তার চোখ স্পষ্ট বলে দিচ্ছে।
: আচ্ছা ছেলেটার নাম কি? - আবির আহমেদ
: সিনিয়রদের মধ্যে আবির আহমেদ
টা আবার কে?
- আপনি
: কি?
- হ্যা ভাইয়া। আপনি। আপনাকে আমি ১ ম যেদিন
দেখেছি, সেদিন থেকে আপনাকে
নিয়ে ভাবা
শুরু করেছি। আর কখন যে ভালবাসায়
রূপ নিয়েছে
আমি জানি না। আপনাকে নিয়ে আমার দেখা
স্বপ্ন গুলা মিথ্যা না। প্লিজ দয়া
করে স্বপ্ন
দেখা কেড়ে নিবেন না।
: দেখ ইতি। তোমার বয়স কম।
বাস্তবতা বোঝার মত বয়স তোমার হয় নাই।
আবেগেটাই বেশি। আর
তুমি আবেগে ভাসছো। দু দিন পর সব
আবেগ কেটে
যাবে।
- আপনি আমাকে না ভালবাসেন কোন দুঃখ নাই।
কিন্তু আমার স্বপ্নগুলাকে ছোট করে
দেখবেন
না।
[ ইতি কেঁদে ফেললো। তার চোখ
দিয়ে অঝরে অশ্রু ঝরে Blood Circulation এর
পৃষ্ঠা ভিজে গেল ]
: দেখ ইতি । আমি চোখের ভাষা না
বুঝলেও,
চোখের জলের ভাষা ঠিকই বুঝি।
যেকোনো ছেলেই তোমাকে পাওয়া স্বপ্ন
দেখে। কিন্তু
আমি আর ১০ টা ছেলের মত না।
আমাকে প্রতিটা
মূহুর্তে সংগ্রাম করতে হয়। আর আমি
আমার ক্যারিয়ার ছাড়া অন্য কিছুই ভাবি
না।
- আমি আপনার জন্য অপেক্ষা করবো।
: হাহাহাহা। এই নেও টিস্যু
কান্না থামাবে না।
কাঁদো দরকার হলে চিৎকার করে কাঁদো। কান্না
থামালে মনের সাথে অবিচার করা
হয়। কান্না
শেষ হলে চোখের জলের সাথে সাথে
চোখ দিয়ে
স্বপ্ন গুলা মুছে ফেলবে। অনুরোধ রইলো।
[ একবারের জন্য পিছনে তাকালাম
না , ইতিকে
সুযোগ দিলাম না আর একটা কথা
বলার।
ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে আসলাম। মামার
দোকান থেকে চায়ের সাথে
সিগারেট নিয়ে
ভাবছি ইতি মেয়েটা সত্যিই
আমাকে
ভালবাসে..? মেয়েটা সত্যিই অনেক সুন্দর ছিল।
ছি মেয়েটাকে আমি কাঁদালাম!
আচ্ছা আমি
মেয়েটার প্রতি দূর্বল হয়ে যাচ্ছি
না তো। কই না
তো। কাঁদুক বেশি বেশি কাঁদুক। কাঁদতে কাঁদতে
হয়তো ঘৃনা জন্মে যাক আমার উপর।
যাকে
ভালবাসে তাকে সত্যিই ঘৃনা করা
যায়। এমন সময়
দোকানদার মামা ডাকলেন ] : আবির মামা
- জ্বি মামা।
: অনেক বাকি হয়েছে। এবার টাকা
গুলা দিয়ে
দিন।
- জ্বি মামা। আজকেই দিয়ে দিবো। এমন সময় বাবার ফোন
- বাবা আবির
: আসসালামু আলাইকুম বাবা
- ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
: বাবা আপনি কেমন আছেন।
- শরীর টা বেশি ভাল না। তোমার টাকা টা
জোগাড় করতে পারি নায়। দু দিন
পড়ে দিলে
সমেস্যা আছে।
: আচ্ছা বাবা।
- ঠিক আছে রাখছি। : আসসালামু আলাইকুম বাবা।
- ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
[ কয়েকদিন পর বাবার চাকুরী শেষ
হয়ে যাবে,
অসুস্থ মায়ের চিকিৎসা, বোনটা বড়
হচ্ছে বোনের বিয়ে দিতে হবে। নিজেকে
বড় হতে হবে
চাকুরী করে সংসারের হাল ধরতে
হবে। অন্যর
হাত ধরার সময় কোথায়।]
একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের নিজের
পায়ে প্রতিষ্ঠিত হতে হতে,
স্বপ্নগুলো জলন্ত
সিগারেটের মত শেষ হয়ে যায়।
page=1&callback_module_id=pages&callback_item_id=351&year=&month=
আরও